বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে জিনিসটির প্রয়োজন পড়ে তা হলো একটা বৈধ পাসপোর্ট। বৈধ বললাম কেন? অনেকের পাসপোর্ট আছে কিন্তু সেটার মেয়াদ নেই। এটাকে বৈধ পাসপোর্ট বলা উচিত হবে না।
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৩ |
আজকের ব্লগে আমরা ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। এছাড়া পাসপোর্ট সংক্রান্ত অন্যান্য যে বিষয়াবলি রয়েছে সেগুলোও দেখবো।
আমরা দেশের পাসপোর্ট অফিসের খবর কম-বেশি জানি। নতুন পাসপোর্ট করতে গেলে নানান হয়রানি, দালালের ধোকা ইত্যাদি যে আমাদের অতি পরিচিত ঘটনা।
অনেকেই চিন্তা করেন যে দালাল ছাড়া ঘরে বসে অনলাইনে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ কী? তাদের উদ্দেশ্যেই আজকের এও ব্লগটি। ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণটা পড়লে সবকিছু বুঝতে পারবেন।
ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৪
একটা সময় আমাদের দেশে হাতে লেখা পাসপোর্টের প্রচলন ছিল। এর পরে MRP (Machine Readable Passport) এর প্রচলন হয়।
বাংলাদেশে সর্বশেষ ই পাসপোর্ট চালু করা হয়েছে। প্রথমে সকল জেলায় এটি চালু না হলেও বর্তমানে প্রায় সব জেলায় ই পাসপোর্ট প্রদান করা হচ্ছে।
আগে বাংলাদেশে এত বেশি ইন্টারনেট সেবা ছিল না। বর্তমানে প্রায় সকল শিক্ষিত মানুষের কাছেই ইন্টারনেট সংযোগ ও স্মার্টফোন আছে।
পূর্বে নতুন পাসপোর্ট করার জন্য দালালকে টাকা দিতে হতো। এছাড়া নানান ঝক্কি-ঝামেলায় পড়তে হতো। তবে বর্তমানে সেসব সমস্যা অনেকাংশেই সমাধান হয়েছে।
এখন কেউ চাইলে তার মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করে ঘরে বসেই ই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারে। এবং দালালের সাহায্য ছাড়াই পাসপোর্ট হাতে পেতে পারে।
এই ব্লগে আমরা ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে?
যেকোনো কাজ পরিকল্পিত হলে তাতে সফল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে এবং কাজটি অনেক সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়।
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কে জানার আগে পাসপোর্ট আবেদন করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত। আবেদন শুরু করার আগে সকল কাগজ সংগ্রহে থাকলে পরবর্তীতে দৌড়-ঝাপ করতে হয় না।
আবেদন করা থেকে শুরু করে পাসপোর্ট হাতে পাওয়ার আগ পর্যন্ত যেসকল কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলো। আপনার জন্য যেগুলো প্রযোজ্য সেগুলো সংগ্রহ করে ফেলুন।
ই-পাসপোর্ট করতে যা যা কাগজ লাগে-
- বয়স ১৮ বছরের নিচে হলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ (ইংরেজি), বয়স ১৮-২০ বছর হলে এনআইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ (যেকোনো একটি)। আর বয়স যদি ২০ বছরের উপরে হয় তাহলে অবশ্যই এনআইডি কার্ড লাগবে।
- বয়স ১৮ বছরের নিচে হলে পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র এর নম্বর ও ফটোকপি
- বর্তমান ঠিকানা প্রমাণের জন্য ইউটিলিটি বিল, বাড়ির ট্যাক্স পরিশোধের রশিদ বা জমির খাজনা পরিশোধের রশিদ
- পেশা প্রমাণের জন্য প্রয়োজন কাগজপত্র। যেমন শিক্ষার্থী হলে স্টুডেন্ট আইডি, বেসরকারি চাকুরিজীবী হলে আইডি, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি পেশায় নিয়োজিতদের স্ব স্ব পেশা প্রমাণের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।
- পূর্বের কোনো পাসপোর্ট থাকলে তার ডেটা পেইজের ছবি।
- পাসপোর্ট বৈবাহিক অবস্থা বিবাহিত দিতে চাইলে কাবিননামার ফটোকপি
- সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি
মনে রাখবেন, বর্তমানে ই পাসপোর্ট আবেদন করতে কোনো কাগজপত্র সত্যায়িত করার প্রয়োজন নেই।
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪
এবার নিচের অংশে আমরা ধাপে ধাপে জানবো কিভাবে অনলাইনে ই পাসপোর্ট আবেদন করতে হয়। এখানে পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ এত সহজভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যেন যেকেউ এটি বুঝে নিজে নিজে আবেদন করতে পারে।
ধাপ-১: আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস নির্বাচন
ই-পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য সরকারি যে ওয়েবসাইট রয়েছে প্রথমেই সেখানে যেতে হবে। https://www.epassport.gov.bd/onboarding এই লিংকে ক্লিক করে আবেদন শুরু করতে হবে।
পাসপোর্ট করার নিয়ম | ধাপ-১ |
উক্ত লিংকে ক্লিক করলে উপরের ছবির মতো একটা ওয়েবপেজ দেখতে পাবেন। আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে আবেদন করেন তাহলে Yes বক্সে টিকমার্ক দিবে। আর যদি প্রবাস থেকে আবেদন করেন তাহলে No তে টিক দিবে।
এরপর আপনার বর্তমান ঠিকানার জেলা, অর্থাৎ আপনি যে জেলা থেকে পাসপোর্টের যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করতে চান নির্বাচন করতে হবে।
এরপর উপজেলা নির্বাচন করে Continue বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী পেজে যান।
ধাপ-২: ইমেইল ভেরিফিকেশন
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ |
এরপরের ধাপে উপরের ছবির মতো একটা পেজ দেখতে পাবেন। এখানে একটি ইমেইল অ্যাড্রেস ইনপুট দিতে হবে।
ইমেইল অ্যাড্রেসটি অবশ্যই আপনার অথবা আপনার পরিবারের কারো হতে হবে যেন পরবর্তীতে সেই ই-মেইল অ্যাড্রেসে কোনো লিংক বা কোড পাঠালে আপনি পেতে পারেন।
ইমেইল ইনপুট দেওয়া হলে I am human ক্যাপচাটি পূরণ করে Continue বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ধাপ-৩: অ্যাকাউন্ট তৈরি করা
এই ধাপে নিচের ছবির মতো একটা ফর্ম দেখতে পাবেন। এখানে একটা অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করতে হবে।
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ | ধাপ-৩ |
প্রথমে ৬ ডিজিট অথবা এর চেয়ে বেশি ডিজিটের একটা পাসওয়ার্ড লিখতে হবে। এরপরে নিচের দিকে নাম লেখার ঘর পাবেন। সেখানে অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম সনদ অনুযায়ী নাম লিখতে হবে।
আপনার নামের যদি একাধিক অংশ থাকে তাহলে প্রথম অংশ লিখবেন Given name ঘরে। আর দ্বিতীয় অংশ লিখবেন Surname এর ঘরে। তবে Given name লেখা বাধ্যতামূলক নয়, চাইলে এটা ফাঁকা রাখতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ বিদেশ যাওয়ার জন্য সরকারি ঋণ নিন
সর্বশেষ একটা সচল মোবাইল নাম্বার লিখে, ক্যাপচা পূরণ করে Create Account বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ-৪: অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা
Account বাটনে ক্লিক করলে আপনার প্রদত্ত ইমেইল অ্যাড্রেসে একটি ই-মেইল যাবে। সেখানে অ্যাকাউন্ট Activate করার জন্য যে লিংক থাকবে তাতে ক্লিক করতে হবে।
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ | ধাপ-৪ |
উক্ত লিংকে ক্লিক করলে সেটা ডিফল্ট ব্রাউজারে ওপেন হয়ে আপনার অ্যাকাউন্টটি ভেরিফাই হয়ে যাবে। এবং উপরের ছবির মতো একটা Successful Message দেখতে পাবেন।
অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভ হয়ে গেলে Sign in বাটন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক করুন। এরপর অ্যাকাউন্ট তৈরির সময় যে ইমেইল ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেছিলেন সেটা ইনপুট করে অ্যাকাউন্টে লগিন করুন।
ধাপ-৫: নতুন ই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা
এ পর্যায়ে আপনাকে নতুন একটা ই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হবে। এজন্য নিচের ছবিটি খেয়াল করুন।
ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম |
অ্যাকাউন্টে লগিন করার পরে সেখানে Apply for a new passport নামে নীল বাটন দেখতে পাবেন। এখানে ক্লিক করে ই পাসপোর্টের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
ধাপ-৬: ই পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ
এবার আপনার বেশ লম্বা একটা ই পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করার প্রয়োজন হবে। এখানে আপনাকে কয়েক ধরণের তথ্য পূরণ করতে হবে। সেগুলো হলো-
- Passport Type
- Personal Information
- Adress
- ID Documents
- Parental Information
- Spouse Information
- Emergency Contact
- Passport Options
- Delivery Options and Appointment
এসব অংশে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ঘর থাকবে, সেগুলোতে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে আবেদন সাবমিট করতে হবে। এখানে সকল তথ্য অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র (অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ) অনুযায়ী দিতে হবে।
পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ |
প্রথমেই Passport type অপশন সিলেক্ট করার মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। আপনি সাধারণ জনগণ হয়ে থাকলে ordinary সিলেক্ট করুন। আর যদি সরকারি চাকুরিজীবী হন তাহলে official সিলেক্ট করুন।
Official passport বানাতে আপনার NOC অথবা GO কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে।
আবেদন ফরমে কিছু ঘরে optional লেখা থাকবে। সেগুলো পূরণ করা বাধ্যতামূলক নয়, আপনি চাইলে ফাঁকা রাখতে পারবেন।
আমার পরামর্শ থাকবে এসব ঘরগুলো ফাঁকা রাখেন। তাহলে বাড়তি কাগজপত্র সংগ্রহের ঝামেলা কিছুটা কমে যাবে।
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ |
Passport options অংশে গেলে উপরের ছবির ন্যায় দেখতে পাবেন। সেখানে পাসপোর্টের মেয়াদ সিলেক্ট করতে বলা হবে। মনে রাখবেন, বর্তমানে সকল ই পাসপোর্ট শুধু ৪৮ পেইজ দেওয়া হয়। তাই এখানে আগের মতো পেইজের সংখ্যা নিজে পছন্দ করতে পারবেন না।
৪৮ পেইজের ৫ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে পারবেন। অথবা ৪৮ পেইজের ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট নিতে পারবেন। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী বাছাই করুন। দুইটার খুরচ ভিন্ন।
আরও পড়ুন: জাল ভোটার আইডি কার্ড চিনুন
ধাপ-৭: পেমেন্ট ও সামারি ডাউনলোড করা
Save and continue বাটনে ক্লিক করলে এবার ই পাসপোর্ট খরচ জমা দেওয়ার দুইটা অপশন দেখতে পাবেন। একটা হলো অনলাইন পেমেন্ট আর অন্যটি ব্যাংকের মাধ্যমে।
পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ |
বাংলাদেশের যেকোনো সরকারি ব্যাংক এবং কিছু বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট খরচ জমা দেওয়া যায়। এই ফি ব্যাংকের এ-চালানের মাধ্যমে পাঠাতে হবে।
আমার পরামর্শ থাকবে আপনি অনলাইনে পেমেন্ট না করে ব্যাংকের মাধ্যমে করুন। অনেক সময় অনলাইনে সার্ভার জটিলতা জনিত সমস্যা হতে পারে।
Offline payment অপশন সিলেক্ট করে Continue বাটনে ক্লিক করলেই আপনার আবেদনটি সফলভাবে জমা হয়ে যাবে।
এবার আপনাকে দুইটা পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে হবে। একটি Summary এবং অন্যটি Application form। এই দুইটা কপি পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার সময় অন্যান্য কাগজপত্রের সাথে নিয়ে যেতে হবে।
পাসপোর্ট করার খরচ ২০২৪
বর্তমানে ২০২৪ সালে ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা খরচ হয় তা জানা প্রয়োজন। নিচে পাসপোর্ট করার খরচ সম্পর্কিত একটি তালিকা দেওয়া হলো।
- ৪৮ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করার খরচ সর্বনিম্ন ৪০২৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৮৬২৫ টাকা।
- ৪৮ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করার খরচ ২০২৪ সালে সর্বনিম্ন ৫৭৫০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০৩৫০ টাকা। ডেলিভারির সময়ভেদে এই ফি আলাদা।
যেহেতু বর্তমানে শুধু ৪৮ পেইজের ই-পাসপোর্ট ইস্যু করা হচ্ছে। তাই এখানে অন্যান্য পেইজের পাসপোর্টের ফি উল্লেখ করিনি।
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২৪
অনলাইনে ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার পরে পাসপোর্ট হাতে পেতে আমাদের ৭-২১ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। এই সময়ের মধ্যে যদি আপনার পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা যাচাই করতে চান তাহলে পারবেন।
এজন্য আপনাকে ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২৪ সম্পর্কে জানতে হবে। দুইভাবে পাসপোর্টের স্ট্যাটাস চেক করা যায়। একটি হলো ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এবং অন্যটি SMS এর মাধ্যমে।
ই পাসপোর্ট চেক করতে আপনার যা যা লাগবে তা হলো Online Registration ID অথবা Application ID এবং জন্ম তারিখ।
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাসপোর্ট চেক
ধাপ-১: ই পাসপোর্ট চেক করার জন্য https://www.epassport.gov.bd/authorization/application-status এই লিংকে ক্লিক করে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে চলে যান।
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২৪ |
ধাপ-২: এবার এখানে Online Registration ID অথবা Application ID এবং তার নিচে জন্ম তারিখ ইনপুট করে Check বাটনে ক্লিক করুন
বর্তমানে আপনার পাসপোর্টটি ঠিক কোন অবস্থায় আছে তা দেখতে পাবেন।
SMS এর মাধ্যমে চেক
আপনি বাটন ফোন কিংবা যেকোন ফোন দিয়ে SMS এর মাধ্যমেও ই-পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা চেক করতে পারবেন। এজন্য ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন EPP <space> Online Registration ID অথবা Application ID এবং পাঠিয়ে দিন 26969 নাম্বারে।
ফিরতি মেসেজ আপনার পাসপোর্টের বর্তমান স্ট্যাটাস জানিয়ে দেওয়া হবে। SMS পাঠাতে চার্জ সিম থেকেকাটা হবে।
সারসংক্ষেপ
আশা করছি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনি পড়েছেন এবং পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
আরও জানুন: ধাপে ধাপে ট্রেড লাইসেন্স করার নিয়ম
চেষ্টা করেছি কিভাবে ই পাসপোর্ট আবেদন করতে হয় তার পাশাপাশি প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয় জানানো। এখন থেকে আপনিও দালালের সাহায্য ছাড়াই পাসপোর্ট বানাতে পারবেন।
এ বিষয়ে কোনো সহযোগিতা লাগলে কিংবা কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন। সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার দিনটি সুন্দর হোক।